চলে গেলেন বিখ্যাত গজল শিল্পী জগজিৎ সিং। এদিন সকাল ৮টা ১০ মিনিটে মুম্বাইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭০। তিনি রেখে গেলেন স্ত্রী চিত্রা সিংকে।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে মুম্বাইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। গতকাল রাত থেকেই শারীরিক অবস্থার অবনতী হয়। রাতেই তাঁকে আইসিইউতে স্থানান্তরিত করা হয়। এদিন ডাক্তারদের তরফে জানানো হয়, মস্তিকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলেই মৃত্যু হয় গজল সম্রাট জগজিৎ সিংয়ের।
জগজিৎ সিংয়ের জন্ম ১৯৪১ সালের ৮ সেপ্টেম্বর রাজস্থানের শ্রীগঙ্গানগরে। তাঁর প্রথম অ্যালবাম ‘দ্য আনফরগেটবল’ প্রকাশিত হয় ১৯৭৬ সালে। শুধু গজল নয়। আশির দশকে হিন্দি ছবিতে তাঁর অসংখ্য অমরজয়ী গান রয়েছে। হিন্দির পাশাপাশি উর্দু, পাঞ্জাবী, বাংলা এবং নেপালী ভাষায় সমান দক্ষতার সঙ্গে গান গেয়েছেন। সঙ্গীতে তাঁর অসাধারণ অবদানের জন্য তাঁকে ভারত সরকার পদ্মভূষণে সম্মানিত করে।
তাঁর অমরজয়ী গানগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল কাগজ কি কসতি, চাক জিগর কে, কাল চাঁদনি কি রাত থি, হোঠোঁ সে ছুঁ লো তুম... প্রভৃতি। গান গাওয়ার পাশাপাশি তিনি সুরকারও ছিলেন। ‘সাথ সাথ’ ও মহেশ ভাট-এর প্রথম ছবি ‘আর্থ’ ছবিতে তিনি সুর দেন।
১৯৭০ সালে বাঙালি মেয়ে চিত্রা দত্তের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি। যদিও পরবর্তী জীবনে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু একমাত্র ছেলে বিবেক-এর মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলে ফের একসাথে অমরজয়ী অ্যালবাম ‘আনফরগেটবল’ প্রকাশ করেন। জগজিত সিংহের মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই অবসান হল একটি যুগের। বলা ভাল জগজিৎ যুগের।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে মুম্বাইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। গতকাল রাত থেকেই শারীরিক অবস্থার অবনতী হয়। রাতেই তাঁকে আইসিইউতে স্থানান্তরিত করা হয়। এদিন ডাক্তারদের তরফে জানানো হয়, মস্তিকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলেই মৃত্যু হয় গজল সম্রাট জগজিৎ সিংয়ের।
জগজিৎ সিংয়ের জন্ম ১৯৪১ সালের ৮ সেপ্টেম্বর রাজস্থানের শ্রীগঙ্গানগরে। তাঁর প্রথম অ্যালবাম ‘দ্য আনফরগেটবল’ প্রকাশিত হয় ১৯৭৬ সালে। শুধু গজল নয়। আশির দশকে হিন্দি ছবিতে তাঁর অসংখ্য অমরজয়ী গান রয়েছে। হিন্দির পাশাপাশি উর্দু, পাঞ্জাবী, বাংলা এবং নেপালী ভাষায় সমান দক্ষতার সঙ্গে গান গেয়েছেন। সঙ্গীতে তাঁর অসাধারণ অবদানের জন্য তাঁকে ভারত সরকার পদ্মভূষণে সম্মানিত করে।
তাঁর অমরজয়ী গানগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল কাগজ কি কসতি, চাক জিগর কে, কাল চাঁদনি কি রাত থি, হোঠোঁ সে ছুঁ লো তুম... প্রভৃতি। গান গাওয়ার পাশাপাশি তিনি সুরকারও ছিলেন। ‘সাথ সাথ’ ও মহেশ ভাট-এর প্রথম ছবি ‘আর্থ’ ছবিতে তিনি সুর দেন।
১৯৭০ সালে বাঙালি মেয়ে চিত্রা দত্তের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি। যদিও পরবর্তী জীবনে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু একমাত্র ছেলে বিবেক-এর মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলে ফের একসাথে অমরজয়ী অ্যালবাম ‘আনফরগেটবল’ প্রকাশ করেন। জগজিত সিংহের মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই অবসান হল একটি যুগের। বলা ভাল জগজিৎ যুগের।
No comments:
Post a Comment