'মেহেরজান' খ্যাত অভিনেত্রী শায়না আমিন বিয়ে করেছেন। গত ১৩ সেপ্টেম্বর প্রেমিক সেতুকে বিয়ে করেছেন তিনি। গতকাল নির্মাতা শরাফ আহমেদ জীবনের কাছ থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়। জীবন জানান, বিয়ের কারণে শায়না তার এটিএন বাংলায় প্রচার চলতি ধারাবাহিক 'কামিং সুন'র শিডিউল নিয়ে ঝামেলা করছেন। তাই বিপাকে পড়েছেন জীবন। কারণ নাটকটির শুটিং করা সম্ভব না হলে প্রচার আটকে যাবে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাসা থেকে পালিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে ঘর বেঁধেছেন শায়না। এখন তিনি প্রেমিকের সঙ্গেই আছেন। তবে কোথায় উঠেছেন তা জানা যায়নি। একটি সূত্রে জানা গেছে, শায়না তার শ্বশুরের বাসায় ওঠেননি। অন্য কোথাও আছেন।
বিয়ের এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করতে তার মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে শায়না জানান, খবরটি ভিত্তিহীন ও অপপ্রচার। এ রকম কোন ঘটনা ঘটলে নিজে থেকেই সবাইকে জানাবো। এ ছাড়া শায়নার বাবার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আবেগী কণ্ঠে বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলব না। আমি কিছু বলতে চাচ্ছি না। আমি শায়নার নতুন নাম্বার দিচ্ছি। আপনারা শায়নাকে ফোন দেন। ও-ই সব বলবে।' এমন মন্তব্যের পর তিনি শায়নার নতুন একটি নম্বর দেন। সেই নম্বরে বেশ কয়েকবার ফোন করা হয়। কিন্তু রিসিভ করেননি শায়না। এসএমএসও করা হয়েছে কিন্তু কোনো উত্তর নেই। পরে শায়নার স্বামী সেতুর নম্বরেও ফোন করা হয়। নম্বরটি বন্ধ ছিল।
এদিকে নির্মাতা জীবন জানান, শায়না বিয়ের পর ১৭ এবং ১৮ সেপ্টেম্বর 'কামিং সুন'র শুটিং করেছেন। ২২ সেপ্টেম্বর থেকে তার আবার শুটিং ছিল। তাই ২০ সেপ্টেম্বর শায়না নিজেই নির্মাতাকে ফোন দিয়েছেন। জানতে চেয়েছেন কস্টিউমের ব্যাপারে। জীবন একটি পুরনো কস্টিউম নিয়ে আসতে বললে শায়না জানান, কস্টিউমটি তাদের লালমাটিয়ার বাসায় আছে। তার বাবা-মা গ্রামের বাড়িতে গেছেন। তিনি আছেন ফুফুর বাসায়। তাই কস্টিউম আনা সম্ভব নয়। তখন জীবন নিজেই ম্যানেজ করে নেবেন বলে জানান। শায়নাকে সঠিক সময়ে শুটিংয়ে আসতে বলেন। কিন্তু ২১ সেপ্টেম্বর থেকে শায়নার মোবাইল বন্ধ। পরে জীবন অনেক কষ্টে শায়নার স্বামী সেতুর মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করেন। সেতুর সঙ্গে যোগাযোগ করলে সেতু জীবনকে সরাসরি জানিয়ে দেন, এ বিষয়ে তিনি কোনো সাহায্য করতে পারবেন না। শুটিং করা না করা শায়নার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তিনি শায়নাকে কোনো অনুরোধ করতে পারবেন না। সব মিলিয়ে জীবন এখন বিপাকে পড়েছেন। জীবন বলেন, 'শায়না বলেছে সে ফুফুর বাসায় আছে। এ কথাটি মিথ্যা। আমি জানতে পেরেছি, শায়না বিয়ে করেছে। ওর বাবাই আমাকে এ কথা বলেছেন। মেয়ের সঙ্গে সম্ভবত তার যোগাযোগ নেই।' জীবন আরও বলেন, 'আমি এখন চরম বিপাকে আছি। ১ অক্টোবর আমার যে পর্ব প্রচার হবে তাতে শায়নার ফুটেজ লাগবে। আমি বুঝতে পারছি না কি করব।' জীবনের অভিযোগ সম্পর্কে শায়না বলেন, '২৮ তারিখ থেকে আমার পরীক্ষা শুরু। এ কারনে জীবন ভাইকে আমি শুটিংয়ের জন্য সিডিউল দিতে পারিনি। ফলে জেদের বশবর্তী হয়ে তিনি এ অপপ্রচার ছড়াচ্ছেন।'
বিয়ের এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করতে তার মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে শায়না জানান, খবরটি ভিত্তিহীন ও অপপ্রচার। এ রকম কোন ঘটনা ঘটলে নিজে থেকেই সবাইকে জানাবো। এ ছাড়া শায়নার বাবার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আবেগী কণ্ঠে বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলব না। আমি কিছু বলতে চাচ্ছি না। আমি শায়নার নতুন নাম্বার দিচ্ছি। আপনারা শায়নাকে ফোন দেন। ও-ই সব বলবে।' এমন মন্তব্যের পর তিনি শায়নার নতুন একটি নম্বর দেন। সেই নম্বরে বেশ কয়েকবার ফোন করা হয়। কিন্তু রিসিভ করেননি শায়না। এসএমএসও করা হয়েছে কিন্তু কোনো উত্তর নেই। পরে শায়নার স্বামী সেতুর নম্বরেও ফোন করা হয়। নম্বরটি বন্ধ ছিল।
এদিকে নির্মাতা জীবন জানান, শায়না বিয়ের পর ১৭ এবং ১৮ সেপ্টেম্বর 'কামিং সুন'র শুটিং করেছেন। ২২ সেপ্টেম্বর থেকে তার আবার শুটিং ছিল। তাই ২০ সেপ্টেম্বর শায়না নিজেই নির্মাতাকে ফোন দিয়েছেন। জানতে চেয়েছেন কস্টিউমের ব্যাপারে। জীবন একটি পুরনো কস্টিউম নিয়ে আসতে বললে শায়না জানান, কস্টিউমটি তাদের লালমাটিয়ার বাসায় আছে। তার বাবা-মা গ্রামের বাড়িতে গেছেন। তিনি আছেন ফুফুর বাসায়। তাই কস্টিউম আনা সম্ভব নয়। তখন জীবন নিজেই ম্যানেজ করে নেবেন বলে জানান। শায়নাকে সঠিক সময়ে শুটিংয়ে আসতে বলেন। কিন্তু ২১ সেপ্টেম্বর থেকে শায়নার মোবাইল বন্ধ। পরে জীবন অনেক কষ্টে শায়নার স্বামী সেতুর মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করেন। সেতুর সঙ্গে যোগাযোগ করলে সেতু জীবনকে সরাসরি জানিয়ে দেন, এ বিষয়ে তিনি কোনো সাহায্য করতে পারবেন না। শুটিং করা না করা শায়নার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তিনি শায়নাকে কোনো অনুরোধ করতে পারবেন না। সব মিলিয়ে জীবন এখন বিপাকে পড়েছেন। জীবন বলেন, 'শায়না বলেছে সে ফুফুর বাসায় আছে। এ কথাটি মিথ্যা। আমি জানতে পেরেছি, শায়না বিয়ে করেছে। ওর বাবাই আমাকে এ কথা বলেছেন। মেয়ের সঙ্গে সম্ভবত তার যোগাযোগ নেই।' জীবন আরও বলেন, 'আমি এখন চরম বিপাকে আছি। ১ অক্টোবর আমার যে পর্ব প্রচার হবে তাতে শায়নার ফুটেজ লাগবে। আমি বুঝতে পারছি না কি করব।' জীবনের অভিযোগ সম্পর্কে শায়না বলেন, '২৮ তারিখ থেকে আমার পরীক্ষা শুরু। এ কারনে জীবন ভাইকে আমি শুটিংয়ের জন্য সিডিউল দিতে পারিনি। ফলে জেদের বশবর্তী হয়ে তিনি এ অপপ্রচার ছড়াচ্ছেন।'
বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১১
No comments:
Post a Comment